পুঁজিবাজারে বিপরীত চিত্র সপ্তাহের শেষ দিনে
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস আজ বৃহস্পতিবার (০৯ নভেম্বর) শেষ দিনে দেশের দুই পুঁজিবাজারে দুই রকম চিত্র দেখা গেছে। তবে অপর পুঁজিবাজারে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের উত্থান হয়েছে। এদিন ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। কিন্তু সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে উভয় বাজারে যে পরিমাণ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, তার চেয়ে বেশি সংখ্যক কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।
আলোচ্য সময়ে, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১.৯৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২৭১.৮৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক ১.২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ১২৭.৮৪ পয়েন্টে। তবে শরিয়াহ সূচক ০.৪৯ পয়েন্ট বেড়েছে। ডিএসইতে ৩১১টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৬টির বা ১৪.৭৯ শতাংশের দর বেড়েছে। শেয়ার দর কমেছে ৯৪টির বা ৩০.২২ শতাংশের এবং ১৭১টির বা ৫৪.৯৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডিএসইতে আজ ৪৬৯ কোটি ৪১ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৪৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা কম। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৫১৬ কোটি ০২ লাখ টাকা।
অন্যদিকে, গুরুত্বপূর্ণ লেনদেনে অংশ নেওয়া পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৪.১৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৯৩.০২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ২.৫৫ পয়েন্ট এবং সিএসআই ০.২১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১ হাজার ১২১.০২ পয়েন্টে এবং একহাজার ১৭৩.৬৬ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৩০ সূচক ১২.২৮ পয়েন্ট এবং সিএসই-৫০ সূচক ১.২৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১৩ হাজার ৩৭৮.৮৭ পয়েন্টে এবং একহাজার ৩০৭.৫০ পয়েন্টে। উল্লিখিত পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১৬৫টি প্রতিষ্ঠানে লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ৪৯টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭১টি প্রতিষ্ঠানের। আজ সিএসইতে ৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।